Sunday, May 26, 2013

পাড়াতো মেয়েগুলো

এই ঘটনাটা পুরো ৫ বছর সময় ধরে আমি চাকরী পেয়ে গ্রাম ত্যাগের আগ পর্যন্ত ঘটেছিল। যদিও বেশ কয়েকবছর আগের কিন্তু ঘটনাটা মনে পড়লে এখনো আমার ধোন খাড়া হয়ে টনটন করতে থাকে। এতো মজা পেয়েছিলাম, যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। ভাবা যায়? একটা পরিবারের তিন তিনটে মেয়ে এবং সেই মেয়েদের মাকেও চুদার সুযোগ পেয়ে গেলে কেমন লাগে? এখনো আমার গা শিউরে ওঠে, লোমগুলো দাঁড়িয়ে যায়। না, আর ভূমিকা করবো না, এবারে আসল কাহিনী শুরু করা যাক।

ইস, আমি যদি আন্টির সব আর্থিক সমস্যা মিটাতে পারতাম

মেয়েরা যে শুধু চোদন খেয়েই খুশি হয় না, এটা আমি জানি, শুধু মেয়েরাইকেন, ছেলেরাও কি শুধু চোদার জন্যেই বিয়ে করে, অবশ্যই নয়। আমি উলটো দিকথেকে চিন্তা শুরু করলাম, প্রথমে দেখি ছেলেরা কি চায়? ছেলেরা বিয়ে করেচোদার জন্যে, এটা অবশ্যই ঠিক। কিন্তু বিয়ে করলে তো সবাই চুদতে পারে, তাইলে কারো সংসার ভাল টিকে আর কারো সংসার ভাল টিকে না, তাইলে কি যাদেরসংসার ভাল টিকে না তাদের বউ কি চুদতে দেয় না। এটা নিশ্চয় ঠিক নয়। তাইলেতাদের মধ্যে নিশ্চয় ভাল সম্পর্ক থাকে না। কেন থাকে না? তারা হয়ত একজন যাচায় অন্যজন তা দিতে পারে না। হয়ত বউ চায় একটু গল্প করতে, একটু ঘুরতে, একটু সময় কাটাতে, কিন্তু তার সামী হয়ত তা করতে পারে না সময়ের অভাবে।অফিস থেকে এসেই ঘুমিয়ে পরে। রাতে খেয়ে দেয়েই বউরে লাগিয়ে আবার ঘুম, সকালে আবার অফিস এবং এভাবেই তাদের দিন যে কিভাবে চলে যায় তারা নিজেও জানেনা। হঠাৎ একদিন তারা আবিস্কার করে যে ২০ বছর সময় পার হয়ে গেছে। তখন সেতার বউকে

বিয়ে বাড়ি - জীবনের সেরা সুখের সন্ধান!

 মদনবাবু ও তার বৌমা বিয়ের একদিন আগে সাবিত্রীর গ্রামের বাড়িতে হাজির হল। সেখানে তখন অনেক আত্মীয় স্বজনের ভিড়, বিয়ে বাড়ি পুরো হই হট্টগোলএ সরগরম। কমলা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে ওঠে এবং বিয়ে বাড়ির আনন্দ উচ্ছাসে মেতে ওঠে। মদনবাবু বৌমার হাসিখুসি ভাব দেখে মনে মনে খুশি হয়। হই হই এর মধ্যে দিয়ে কোথা দিয়ে সারা দিন কেটে যায় কমলা বুঝতেও পারে না। রাতে শোবার কি ব্যবস্থা তা জানার জন্যে মদন সাবিত্রীকে খুজতে লাগল। মদন তার পিসতুতো ভাইকে (সাবিত্রীর স্বামী) তার শালার বন্ধুদের সাথে মদ খেতে দেখে বুঝল বেটা আজ এখানেই মদ খেয়ে পড়ে থাকবে। কিন্তু সাবিত্রী কোথায় গেল, রাতের কি ব্যবস্থা করল, এই সব ভাবতে ভাবতে মদন তার বৌমাকে দেখতে পেল।
মদন- বৌমা, তুমি কোথায় শুচ্ছ?
কমলা- বাবা, আমি আর সাবিত্রীদি দুজনে এই ঘরে শুচ্ছি।
মদন- ও…